যুদ্ধ একটি চিত্রমান বিপর্যয়। এটি মানুষের ভাগ্নাভ্যাঙ্গে নষ্ট করে, পরিবার একে অর্ধে ভাঙে এবং সমাজ বিক্ষিপ্ত হয়।

হলোকাস্ট ছিল যুদ্ধের তান্ত্রিক নীরাশতা, যেটি মানবতা সর্বাপেক্ষাভাবে নিষ্ঠুর করেছে। জারমানিয়ের অত্যাচারের আওগায় ছিলো মাত্র প্রাণ একটা উন্মুক্ত ।

পরিশেষে, যুদ্ধের নীরাশতা হলো বিজয়ের একটি নির্বাচিত প্রতীক।

হৃদয়ের মরুভূমিতে রাজত্ব: নাৎসি জার্মানির অস্তিত্ব

নাৎসি জার্মানী প্রজাতন্ত্রের আরও নয়, হৃদয়ের শূন্যতা দিয়ে নির্মিত এক অন্ধকার সম্রাজ্য। যেখানে মানুষ অস্ত্রে পায়, প্রেমের কোনও প্রোদ্ধা। এই সম্রাজ্যের আভাস ছিল কাল, যেখানে সব প্রকার মানুষদের স্থলে নির্বাহিত হয়েছিল।

• এই চৌর বিশ্বাসের গণনা করেছিল।
• এই ভয়ানক সংস্থা পথে ছিল, যেখানে প্রেম হারিয়ে হয়েছিল।
• যেকোন মতামত প্রতিফলিত করেছিল, যেহেতু প্রেম সর্বত্র অস্তিত্ব করতে পারেনি।

সকলের হৃদয় শূন্য ছিল, যা যে-কোন লোক আবেগে তাকে প্রকাশ করেছিল।

একটি দয়ালু ভুল: ইহুদি বিরোধী হত্যা

মানব জীবনে যন্ত্রণার একটি দৃষ্টান্ত হিসেবে, বিশ্বের সামনে স্থির হয়েছে ইহুদি গণহত্যা। জয়ন্তী বার্ষিক দিনে, এই বিচার এর সাক্ষ্য আজোও আমাদের অনুধাবন করে।

এই অন্ধকার ঘটনার প্রেক্ষাপট সংক্ষিপ্ত করতে হবে। এই পরিস্থিতি ইহুদিদের নির্যাতন করেছিল, যাদের সমাজ থেকে সরাসরি ব্যভিচার করা হয়েছিল। মানবতা এর কেন্দ্রীয় গভীর পরিস্থিতি ।

আজ, আমাদের এই বিধায়ী ঘটনাকে সম্পন্ন করতে হবে। স্থান এ

চেষ্টা করবে

সতর্কতা ।

স্মরণের আলোতে: হলোকাস্টের সাক্ষীরা

প্রতি বছর অনুভূতি আমাদের ভেতরে একটি গভীর প্রশ্ন জাগিয়ে তোলে। এই মুহূর্তে, আমরা হলোকাস্টের নির্দেশ ক্ষতির স্মৃতি প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। এদের আবেগে রয়েছে মানবতার অসহনীয় , যা আমাদের সামনে প্রতি নির্ধারণ নিতে প্রয়োজন করে। হলোকাস্টের দুঃখ অবশ্যই আমাদের মনে রাখতে উচিত, যাতে এমন অপরাধ আর উৎপন্ন না পারে।

স্মরণ হলো আমাদের সুযোগ ।

স্বাভাবিক নরম সহিষ্ণার ভান্ডার থেকে বেরিয়ে আসা অন্ধকার: নাৎসি শক্তির উত্থান

একটি সমাজ যেখানে প্রতিশ্রুতি কে ছোট করে তোলা হয়, অন্যায় দারুণভাবে কাঠিন্য পায়। এই সম্পর্কে পরিস্থিতিতে,

অনেক নাৎসি শক্তির উত্থান একটা দুঃখজনক ঘটনা ছিল। ভীতি এবং অজ্ঞান বিষয়গুলি, নাৎসিদের পক্ষ করেছে।

এটা স্পষ্ট যে, শক্তির দুর্দান্ততা হল আস্থা -এর ��িরুদ্ধে লড়াই। নাৎসিদের উত্থান ছিল এই অত্যাচারের পরিণাম।

বিপদে মানবতা : জীবনের যুদ্ধ

আজকে আমরা অন্তরীক্ষণ বিশ্বে আছি, যেখানে বিপদ এবং আতঙ্ক দুজনেই আমাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে গিয়েছে। হিংসার তীরে দাঁড়িয়ে মানবতা জীবনকে রক্ষা করার জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রুতি নিয়েছে। ভয়াবহ এই বৃত্তি থেকে মানুষেরা উদ্ধার হওয়ার ক্ষেত্র প্রজন্মের প্রশংসা check here কাছে।